First Labels with Count

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে এইচএসসি পলিটেকনিক ও ডিপ্লোমা পর্যায়ে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে এইচএসসি পলিটেকনিক ও ডিপ্লোমা পর্যায়ে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট) ২০২০-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু হয়েছে।


বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড

বুধবার (৯ আগস্ট) থেকে শুরু হয়ে প্রথম ধাপের এই আবেদন চলবে আগামী ৩০ আগস্ট পর্যন্ত। এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উর্ত্তীণ শিক্ষার্থীতে এতে আবেদন করতে পারবেন।

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বুধবার থেকে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা-ইন-মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা-ইন-টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা-ইন-এগ্রিকালচার, ডিপ্লোমা-ইন-ফরেন্সি, ডিপ্লোমা-ইন-ফিশারিজ, ডিপ্লোমা-ইন-লাইভস্টক এবং ২ বছর মেয়াদি এইচএসসি (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি), এইচএসসি (ভোকেশনাল), ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স ও সার্টিফিকেট-ইন-মেরিন ট্রেড কোর্স শিক্ষাক্রমে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে।ভর্তি আবেদন অনলাইনে পূরণ করে ১৬০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।

আবেদন করুন:
www.btebadmission.gov.bd

উল্লেখপূর্বক প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সঠিকভাবে পূরণ করে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে প্রতি শিফটের জন্য মাত্র একবারই আবেদন করা যাবে।


ভর্তির আবেদনের পদ্ধতি (এইচ.এস.সি (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রমের ক্ষেত্রে) :

ভর্তির জন্য নির্ধারিত আবেদনপত্র অনলাইনে দাখিল করতে হবে। আবেদনের সময় সম্প্রতি তোলা (পরিষ্কার পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি JPEG Format-এ, এবং অনধিক 100 kb) ছবি আপলোড করতে হবে। আবেদনকারীর সঠিক ছবি আপলোডের বিষয়টি নিশ্চিত হতে হবে। ভর্তির জন্য নির্ধারিত আবেদন ফরম বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে www.bteb.gov.bd
btebadmission.gov.bd বা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে পাওয়া যাবে এবং অন-লাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে ১৬২ টাকা (তন্মধ্যে ১৬০ টাকা আবেদন ফি ও ০২ টাকা মোবাইল অপারেটর ফি) অনলাইন পেমেন্ট পেটওয়ে এর মাধ্যমে প্রদান সাপেক্ষে পছন্দক্রম অনুযায়ী আবেদন করা যাবে।

আরো পরুন :


ডাচ বাংলা ব্যাংক দিবে বছরে ৬৭০০০ টাকা এইচএসসি শিক্ষাবৃত্তি ২০২৩ নতুন বিজ্ঞপ্তি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি প্রথম বর্ষে ভর্তির আবেদন শুরু

একাদশ শ্রেণির ভর্তি ২০২৩-২০২৪ কলেজে ভর্তির নীতিমালা একাদশ শ্রেণির ভর্তি বিজ্ঞপ্তি


এস.এস.সি(ভোকেশনাল)/দাখিল (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রমে প্রচলিত বিভিন্ন ট্রেডের উপর ভিত্তি করে এইচ.এস.সি (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রমের জন্য ক্লাস্টার (পরিশিষ্ট-১) অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ট্রেডে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।

শিক্ষার্থী নির্বাচনে অনুসরণীয় পদ্ধতি :



শিক্ষার্থী নির্বাচনে কোন ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। কেবলমাত্র এস.এস.সি বা সমমান পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর আবেদন ফরমে প্রদত্ত পছন্দ ও মেধা এবং কোটা অনুসরণে ১ম পর্বে ১ম বর্ষে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে শিফটে) শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে।

এস.এস.সি পাসকৃত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে জিপিএ ৫.০০ প্রাপ্ত সকল বিষয়ের ওপর সর্বোচ্চ ৬৮ গ্রেড পয়েন্ট ধরে প্রাপ্ত জিপিএ এর ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে (১৪ বিষয়ের প্রতি বিষয়ে গ্রেড পয়েন্ট ৫ হিসেবে ২৪x৫=৭০ হওয়ার কথা। কিন্তু চতুর্থ বিষয়ে ২ পয়েন্ট বাদ দেয়ার কারণে সর্বোচ্চ পয়েন্ট ৬৮ উল্লেখ করা হয়েছে)। ২০১৬ সালে এস. এস. সি পাসকৃত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সকল বিষয়ের ওপর সর্বোচ্চ ৫৩ গ্রেড পয়েন্ট ধরে প্রাপ্ত জিপিএ এর ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে (১১ বিষয়ের প্রতি বিষয়ে গ্রেড পয়েন্ট ৫ হিসেবে ১৯×৫-৫৫ হওয়ার কথা। কিন্তু চতুর্থ বিষয়ে ২ পয়েন্ট বাদ দেয়ার কারণে সর্বোচ্চ পয়েন্ট ৫৩ উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৫ সালে এস.এস.সি পাসকৃত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সকল বিষয়ের ওপর সর্বোচ্চ ৪৮ গ্রেড পয়েন্ট ধরে প্রাপ্ত জিপিএ এর ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে (১০ বিষয়ের প্রতি বিষয়ে গ্রেড পয়েন্ট ৫ হিসেবে ১০x৫=৫০ হওয়ার কথা। কিন্তু চতুর্থ বিষয়ে ২ পয়েন্ট বাদ দেয়ার কারণে সর্বোচ্চ পয়েন্ট ৪৮ উল্লেখ করা হয়েছে।। এক্ষেত্রে ৬৮ পয়েন্ট ও ৫৩ পয়েন্ট কে ৪৮ পয়েন্টর সাথে সমতুল্য করে হিসাব করা হবে। সাধারন শিক্ষা বোর্ডের পয়েন্ট, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এস.এস.সির পয়েন্ট। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পয়েন্ট, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পয়েন্ট এবং 'ও' লেভেলের পয়েন্ট সমতুল্য করে মেধাক্র নির্ধারণ করা হবে। প্রচলিত গ্রেডিং পদ্ধতির ফলাফলের সঙ্গে পূর্বের প্রচলিত বিভাগ পদ্ধতির ফলাফল সমতাকরণ করে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে।

ভর্তির ক্ষেত্রে সমান জিপিএ প্রাপ্তদের মেধাক্রম নির্ধারণের ক্ষেত্রে শর্তাবলি নিম্নরূপঃ

১) প্রথমে প্রাপ্ত জিপিএ এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে।
২) একই জিপিএ হলে সাধারণ গণিতের জিপিএ এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে।
৩) সাধারণ গণিতের জিপিএ একই হলে উচ্চতর গণিত/সাধারণ বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ জিপিএ এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে।
৪) উচ্চতর গণিত/ বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ জিপিএ একই হলে ইংরেজি এর জিপিএ এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে।
৫) ইংরেজি এর জিপিএ একই হলে পদার্থ রসায়ন এর সর্বোচ্চ জিপিএ এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে।
৬) পদার্থ/রসায়ন এর সর্বোচ্চ জিপিএ একই হলে মোট নম্বরের ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে।
৭) মোট নম্বর একই হলে সাধারণ গণিতের নম্বর এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে। সাধারণ গণিতের নম্বর একই হলে উচ্চতর গণিত/ বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ নম্বর এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে।
৮) উচ্চতর গণিত/ বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ নম্বর একই হলে ইংরেজি এর নম্বর এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে।
৯) ইংরেজি এর নম্বর একই হলে পদার্থ/রসায়ন এর সর্বোচ্চ নম্বর এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা করা হবে

Post a Comment

0 Comments

Ads: